উত্তর: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিল্প মন্ত্রনালয় থেকে অনুমোদন নিয়ে আমাদের প্রতিষ্ঠানের শুরু ২০১৪ সালের ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সালে বিএসটিআই থেকে লাইসেন্স ও অনুমোদন পায়। শুরুতে মাত্র ৩টি পণ্য নিয়ে শুরু করলেও এখন বর্তমানে অর্ধ-শতাধিক পণ্য উৎপাদন করে আসছে পিওর হার্ট ফুড এন্ড কসমেটিকস্। বর্তমানে সারা বাংলাদেশে আমাদের ৫০ টি জেলায় ডিলার রয়েছে ও বাংলাদেশে স¦নামধন্য সেলস্ ও মার্কেটিং ৪৮ টি প্রতিষ্ঠান কনট্রাক্ট ম্যানুফ্যাকচারিং এর মাধ্যমে তাদের ব্রান্ডে পণ্য উৎপাদন করে নিচ্ছে।

উত্তর: শিল্প মন্ত্রনালয় বিএসটিআই, বিসিক, মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তর, US-FDA , বিসিক নিবন্ধন, পরিবেশ অধিদপ্তর, ফায়ার লাইসেন্স ও ভ্যাট/ট্যাক্স এবং আয়কর প্রদানের মাধ্যমে ১১ বছর ধরে সুনামের সহিত ব্যবসা পরিচালনা করে যাচ্ছে পিওর হার্ট ফুড এন্ড কসমেটিকস্

উত্তর: ১ম পক্ষ (উৎপাদনকারী) ও ২য় পক্ষের (বিপননকারী) মধ্যে চুক্তি সম্পাদনের মাধ্যমে যে ব্যবসা শুরু হয় তাকে কন্ট্যাষ্ট ম্যানুফ্যাকচারিং বা চুক্তিভিত্তিক উৎপাদন বলে। ১ম পক্ষ (উৎপাদনকারী) শুধুমাত্র উৎপাদনের দায়িত্বে থাকে । ২য় পক্ষ (বিপননকারী) শুধুমাত্র বিপননের দায়িত্বে থাকে। ২য় পক্ষ (বিপননকারী) স্বল্প সময়ে, স্বল্প খরচে অন্যের ফ্যাক্টরি ব্যবহারের মাধ্যমে পণ্য উৎপাদন করে, বিপনন করায় তার ব্যবসাকে গতিশীল করে এবং ঝুঁকিহীনভাবে ব্যবসা পরিচালনা করা যায়। যা চতুর্থ শিল্প বিপ্লব এর এক যুগান্তকারী আবিষ্কার।

উত্তর: আমাদের রয়েছে দীর্ঘ ১১ বছরের দক্ষ গবেষনা দল ও অভিজ্ঞ দল যার মাধ্যমে কাস্টমারকে ওয়ান স্টেপ সার্ভিস প্রদান করে থাকি। পণ্য ব্র্যান্ডিং করে নেওয়ার জন্য সকল বিধি কাগজপত্র, পণ্যের মোড়কজাত করনের জন্য আন্তর্জাতিক মানের প্যাকেজিং, পণ্যের মোড়কের ডিজাইন, পণ্য উৎপাদনে ব্যবহৃত সকল উপাদানের উপর পর্যাপ্ত ট্রেনিং, পণ্য বিক্রয় ও মার্কেটিং করার জন্য ট্রেনিং সাপোর্ট, অনলাইনে পণ্য বিক্রয়ের জন্য কন্টেন্ট সাপোর্ট সর্বপরী তার ব্রান্ডকে সারা বাংলাদেশে পরিচিতি করার জন্য সর্বোচ্চ সহযোগিতা দিয়ে থাকে আমাদের প্রতিষ্ঠান।

উত্তর: একজন উদ্দ্যোক্তা সর্বনিম্ন ৫০,০০০ টাকার মাধ্যমে শুরু করতে পারবে।

উত্তর: অর্ডার কনফার্ম করার সময় ৫০ শতাংশ টাকা প্রদান ও পণ্য ডেলিভারীর সময় ৫০ শতাংশ টাকা প্রদান করতে হবে।

উত্তর: জি না, আমরা বাকিতে চুক্তি ভিত্তিক উৎপাদন করি না। তবে কাস্টমারের কাছ থেকে ডেলিভারী চার্জ নিয়ে আমাদেরকে অগ্রিম প্রদান করলে আমরা কাস্টমারকে কন্ডিশনে কুরিয়ারের মাধ্যমে পণ্য প্রদান করে থাকি ও কাস্টমার পণ্য নেওয়ার পরে আমরা করপরেট মূল্যের টাকা রেখে বাকি টাকা ২য় পক্ষকে (বিপণনকারী) প্রদান করে থাকি।
তবে শুরুর দিকে এই সুবিধা পাবে একজন উদ্দোক্তা।

উত্তর: অর্ডার কনফার্মের সময় ৫০ শতাংশ পেমেন্ট প্রদানের দিন থেকে ১০/১৫ দিনের মধ্যে আমরা পণ্য ডেলিভারি দিয়ে থাকি।

উত্তর: ডেলিভারি খরচ ২য় পক্ষ (বিপণনকারী) বহন করবে, তবে নির্দিষ্ট অর্ডার কনফার্ম করলে ডেলিভারী চার্জ ১ম পক্ষ (উৎপাদনকারী) বহন করবে। কুরিয়ারে পণ্য ড্যামেজ হলে তা ১ম পক্ষ (উৎপাদনকারী) পুনরায় প্রদান করবে তবে তার যথার্থ প্রমান ২য় পক্ষকে (বিপণনকারী) দিতে হইবে।

উত্তর: মেয়াদ উর্ত্তীন হবার ৩ মাস পূর্বে পণ্য ফেরত দিতে হইবে তাহলে ১ম পক্ষ (উৎপাদনকারী) উক্ত পণ্য পরিবর্তন করে দিতে বাধ্য থাকিবে।

উত্তর: আমরা চুক্তিভিত্তিক উৎপাদনে সব-সময় একটা শক্তিশালি চুক্তির মাধ্যমে ব্যবসা শুরু করে থাকি। যেখানে ১ম পক্ষ (উৎপাদনকারী) ২য় পক্ষ (বিপণনকারীর) পণ্য বিক্রি করতে পারবে না, করিলে ২য় পক্ষ (বিপণনকারী) আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারবে। এই রকম শর্তাবলী দেয়া থাকে। আর আমাদের প্রতিষ্ঠান এই রকম কোন কার্যক্রমের সহিত জড়িত না থাকার কারনে ১১ বছর ধরে সুনামের সহিত কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।

উত্তর: পণ্যের রেজাল্ট খারাপ বা কাস্টমার প্রডাক্ট ফেরত দিলে আমরা উক্ত পণ্য রিটার্ন পলিসি রেখেছি। কিন্তু আমরা গর্বের সাথে বলতে পারি আলহামদুলিল্লাহ আমাদের এই রিটার্ন পারসেনটেজ ২ শতাংশ পর্যন্ত হয়নি ১১ বছরে।

উত্তর: আমরা পণ্য প্রদান বা চুক্তিভিত্তিক উৎপাদন সেই সকল প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিকে দিয়ে থাকি যাদের পণ্য বিক্রি করা বা পণ্যের মার্কেটিং করার স্কিল রয়েছে। যথার্থ ভাবে আমাদের সেলস টিমের মাধ্যমে তার ব্যবসা ও মার্কেটিং স্কিল পর্যবেক্ষনের পরেই আমরা ব্যবসা শুরু করে থাকি। একজন ফ্রেশার বা নতুন উদ্দোক্তা সকল দিক দিয়ে বিবেচনার পরেই আমরা তাকে উক্ত সুবিধা বা সহযোগিতা প্রদান করে থাকি।

উত্তর: চুক্তিভিত্তিক উৎপাদনে সকল আইনগত নিয়ম কানুন মেনেই আমরা ব্যবসা শুরু করে থাকি। তাই চুক্তিভিত্তিক উৎপাদন জনিত সমস্যা হবে না ইনশাআল্লাহ।

উত্তর: সেই সকল সুযোগ আমাদের প্রতিষ্ঠানের মার্কেটিং টিমের মাধ্যমে আপনি অবশ্যই পাবেন, তবে তার জন্য পূর্ব নির্ধারিত সময় ও দিনের মধ্যে আপনাকে আসতে হবে।